রঙ্গিণী জাফরানি
আজ চামরমনি ফুল ফোটার দিন। উথলে উঠুক ফকিরমণি বৃক্ষের আউশ। ঘাঘরা ছুঁয়ে উঠলে উঠুক সুমিষ্ট কনক। অঞ্জলি কি শুনতে পারছেন? মন দিয়ে শুনে নিন। তবে না ফুটবে, বইবে জাফরান স্বাদের প্রাসাদ। লম্বা আর সুচারু কোমরের আয়ুষ্মতীকন্যে। কথা বলতে বলতে চরাচরে উথলে উঠেছে কামিনীভোগের দাপাদাপি …
হুম, ঠিক এইভাবে বসন্তবউড়ির চারপাশে কৃষকের দমফাটা ঘাম। সামান্য হাসি আর কয়েক ফোঁটা কান্না মিশিয়ে দিন। আর সামান্য বুনো অক্সিজেনের বাগিচা। বসবাসের গুঁড়ো ছড়িয়ে দিন। অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না ধানগাছের ঘনফল বেজে উঠছে দশভূজা মা-মূর্তিতে।
এবার একটুখানি জ্যোৎস্নার সম। ভয় পাবেন না। বিষম ঠেকবে না। আলাপের তৃতীয় পদবী আপনার নিজস্ব আবিষ্কার, বাড়িতে অতিথি এলে, ভরাপাতে কয়েক পাক ছড়িয়ে দিয়েন ছায়াছায়া রঙ্গনের রোদমাখা, নিরাময়ের তিলক-কস্তুরী …