দ্যা পয়েট উইথ হিজ গার্লফ্রেন্ড
চিরকুটের ভিতরেই পকেট!
ভাটিবাংলা, ‘হুমায়ূন’র এলাকায়
প্রেমিকার সন্ধান পাওয়া গ্যালো।
‘হিমুর বিয়েতে’ হলুদের আয়োজনে
পকেট ছাড়া জামা বা জামা ছাড়া পকেট,
চিরকুট নেই!
‘মাজেদা খালা’ টেলিফোনে—
চিরকুট বলে,— ‘অন্যদিনে আসি…।’
লোডিং কালচার
যখন-তখন
নিজ হাতে নিজেকে ভেঙে মজা পাই,
আরাম লাগে।
মানুষের হাড়গোড়, রক্ত-মাংসে গবেষণা
কৌতুহলী ব্যাপার!
তুমিও ভাঙ্গতে পারো আমায়, গড়ার উন্মাদনায়।
শরীরী দেহে অশরীরী মন থাকে,
মনের ভিতরে মন ডুবিয়ে
ভিন্ন মনেও সাঁতরানো যায়।
তুমিও
মনের জলে মনটাকে ধুয়ে
ডুব দিতে পারো।
শব্দের হাট
দুইযুগ পর… ফিরে দেখি—
সাহিত্য পাতার দুলাল’দা, ইনবক্সে!
স্বপ্নের খড়কুটোয় চোখের সন্ধান করেন।
সেই হাসি, সেই মৌনতা;
দুলাল’দা বদলাননি।
বিড়ি ফুঁকতে ফুঁকতে চেহারার কি হাল;
কাশিতে রক্তের ছোপ…!
বুক চেপে ধরে দুলাল’দা বলেন—
শব্দের হাট আর কতদূর?
প্রেম পকেটেই থাকে
দরজায় কুপিবাতি— জানালার ফাঁকে
বাইরের জগৎ বিস্ময়!
নতুনের নতুন—নতুনের কদরে
দুরত্বে কচুফুল সুন্দরী।
বারান্দায় চাঁদ, জোছনা
সুতো কাটে বালিকা—
বালকের আকাশ ছিদ্র চালুনি!
চালুনির ভিতর বালিকার নাকফুল!
অভিমান এবং
অভিমান ঘটিত দুরত্বে প্রেমের ডানা
উড়তে চায়— ওড়ে— রঙিন পালকে
রাঙিয়ে আকাশ।
বিরহের চৌকাঠ— এগিয়ে— নবযৌবনে
বেলেমাটি আঠারোর পলি!
চারা— গাছ— ফল সুমিষ্ট ঘ্রাণে
প্রেমের বাগান।